সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং সতর্কীকরণ মূলক সকল নির্দেশনা মেনে দেশের সকল বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান খোলার সরকারের অনুমতি থাকলেও করোনার হটস্পট হিসাবে ঘোষিত কিশোরগঞ্জের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ জরুরি বৈঠক ডেকে বাস্তবানুগ সিদ্ধান্তে পৌঁছলো। কিশোরগঞ্জের পর কটিয়াদী উপজেলার দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ১৩ মে থেকে ৩০ মে পর্যন্ত বন্ধ রাখার ঘোষণা আসে আজ। অর্থাৎ করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে পবিত্র ঈদুল ফিতরের উৎসবেও বন্ধ থাকছে সকল বিপনী বিতান ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান।

ঈদে উৎসবেও কিশোরগঞ্জে বিপনী বিতান বন্ধ রাখার সিন্ধান্ত চেম্বারের
করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে কিশোরগঞ্জ সদর ও কটিয়াদীর ন্যায় পাকুন্দিয়া বাজার ব্যবসায়ী নেতারা এরকম কোন সিদ্ধান্ত নেবেন কিনা পাকুন্দিয়া প্রতিদিনের এমন প্রশ্নের জবাবে বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম সাগর জানান, সাধারণ ব্যবসায়ীদের মতামত উপেক্ষা করে আমরা এখনও দোকানপাট বন্ধের সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারছিনা। সাম্প্রতিককালে নতুন করে করোনা আক্রান্ত না হওয়ায় পাকুন্দিয়া উপজেলার পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে বলেও দাবী করেন তিনি।

ঈদে উৎসবেও বিপনী বিতান বন্ধ রাখার সিন্ধান্ত কটিয়াদী বণিক সমিতির
পাকুন্দিয়ার সচেতন ব্যক্তিরা মনে করেন, এমন পরিস্থিতিতে বিপণি বিতান ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান খোলার কারণে জনস্বাস্থ্য চরম হুমকির সম্মুখীন হতে পারে। এসব জনস্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন বিশেষ দিক বিবেচনায় রেখে বিপণি বিতান ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা প্রয়োজন।