স্টাফ রিপোর্টার : নীলাকাশ, সাদা মেঘের ভেলা আর কাশফুলে জানান দেয় শরৎ বিরাজমান। জানান দেয় শারদীয় দুর্গোৎসবের আগমনী বার্তার। যদিও এবার দেবী দূর্গা আসছেন হেমন্তে।
আগামী ২২ অক্টোবর ষষ্ঠী পূজা দিয়ে শারদীয় দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে। হিন্দু ধর্মের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। দুর্গাপূজা উপলক্ষে পাকুন্দিয়ার মন্দিরে মন্দির চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি। উপজেলার ১৩ টি মণ্ডপে এ বৎসর পূজা উদযাপিত হবে। যেন দম ফেলার সময় নেই প্রতিমা শিল্পী ও কারিগরদের।
প্রতিমার মাটির কাজ প্রায় শেষে।চলছে রং তুলির আঁচড়। তবে করোনার কারণে এ বছর সমস্যায় পড়ছে কারিগরা। রং, মাটিসহ প্রতিমা তৈরীর জিনিসের দাম বেশি হওয়ায় লাভের পরিমাণ কম হওয়ার আশংকা করছে কারিগরা। প্রতিটি পূজা মণ্ডপের জন্য তৈরি হচ্ছে দুর্গা, সরস্বতী, লক্ষ্মী, গনেশ, কার্তিক, অসুর, সিংহ, হাঁস, পেঁচা, সর্পসহ বিভিন্ন প্রতিমা।
করোনা আতঙ্কের ভিতরেই শুরু হচ্ছে বাঙালি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। এদিন দেবীর বোধন। এর আগে গত ১৭ সেপ্টেম্বর মহালয়া অনুষ্ঠিত হয়। পুরাণমতে, এদিন দেবী দুর্গার আবির্ভাব ঘটে।