পাকুন্দিয়া উপজেলার নামা মির্জাপুর গ্রামে গত সোমবার বিকাল ৬ টার দিকে নির্যাতিত মেয়ে তার বাড়ির সামনে ঘোরাফেরা করছিল। এই সময় সুরুজ মিয়া টাকা দেওয়ার লোভ দেখিয়ে মেয়েটিকে তার দোকানে নিয়ে আসে। সেখানে নিয়ে ধর্ষনের চেষ্টা চালায়। বিষয়টি শিশুর বড় ভাইয়ের নজরে পড়ে। সেখান থেকে মেয়েটিকে উদ্ধার করে বাড়ি নিয়ে যায়। মা এলাকার মাতব্বরদের কাছে বিচার দেন। মাতব্বররা সুরুজ মিয়ার বিচারকরতে ব্যার্থ হন।
গত মঙ্গলবার রাতে পাকুন্দিয়া থানায় সুরুজ মিয়াকে অভিযুক্ত করে শিশুটির মা হাসনা আক্তার বাদী হয়ে পাকুন্দিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। গতকাল বুধবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে বৃদ্ধকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গত মঙ্গলবার সকাল ১১ দিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে অভিযোগ করেন শিশুটির মা। বিষয়টি উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভূমি) একে এম লুৎফর রহমানকে দায়িত্ব দেন উপজেলা নির্বার্হী অফিসার মো: নাহিদ হাসান। সহকারি কমিশনার ভূমি একদল পুলিশ নিয়ে নামা মির্জাপুর গ্রামে গিয়ে সুরুজ মিয়াকে আটক করে থানায় সোপর্দ করে।
পাকুন্দিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো: মফিজুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন।সুরুজের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা নেওয়া হয়েছে।