ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির মাধ্যমে জানা গেছে, নিউজিল্যান্ডে আইসোলেশনে থাকা দুই রোগী কোনো পরীক্ষা ছাড়াই তাদের বাবা মায়ের সঙ্গে সাক্ষাত করে যাওয়ার সুযোগ পান। পরে তাদের শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে নিউজিল্যান্ড সরকারের প্রতিক্রিয়া নিয়ে তীব্র সমালোচনা হয়। যদিও করোনা নিয়ন্ত্রণে নিউজিল্যান্ড সফল একটি দেশ। এছাড়া করোনাকালে লকডাউন ভেঙে সমুদ্র সৈকতে বেড়াতে গিয়ে বিতর্কিত হন নিউজিল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডেভিড ক্লার্ক। পাশপাশি করোনাকালে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ এবং রোগীদের আইসোলেশনের ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে নিউজিল্যান্ড সরকারের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জাসিন্ডা আরডার্ন নিশ্চিত করেন যে নিশ্চিত করেন যে, দায়িত্ব পালনে ব্যার্থ হয়ে হয়ে পদত্যাগ করেন নিউজিল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডেভিড ক্লার্ক।
পদত্যাগের বিষয়ে ডেভিড ক্লার্ক বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকার সময় যে সকল সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে সেগুলোর পুরো দায়ভার আমি নিচ্ছি।