মোঃ আকিবুর রহমান :
পাকুন্দিয়া উপজেলার পাটুয়াভাঙ্গা ইউনিয়নের মাইজহাটি গ্রামে কৃষক পর্যায়ে উন্নতমানের ডাল,তেল ও মশলা জাতীয় বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ বিতরণ (৩য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় স্থাপিত প্রদর্শনী ও ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রোগ্রাম ফেজ প্রজেক্ট (এনএটিপি -২) এর আওতায় ভার্মি কম্পোস্ট/ট্রাইকো কম্পোস্ট প্রদর্শনী কৃষক মাঠ দিবস ও রিভিউ ডিসকাশন অনুষ্ঠান হয়েছে।
কৃষকদের মাঠ প্রকল্পের খামার বাস্তবায়নের জন্য উন্নতমানের চাষের কোনো বিকল্প নেই।
বর্তমানে বাংলাদেশে খাদ্যের কোনো ঘাটতি নেই। কিন্তু ডাল,তেল ও মশলা জাতীয় ফসল আমাদের বেশিরভাগ ই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। যার ফলে হাজার হাজার কোটি টাকা তেল ও মশলার জন্য ব্যয় হচ্ছে।
প্রান্তিক কৃষকরা যদি ধান চাষের পাশাপাশি তেল,ডাল ও মশলা জাতীয় ফসল উৎপাদন করে তাহলে পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে দেশের চাহিদা ও মেটানো সম্ভব।
উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার বাংলাদেশ ক্যাডার সার্ভিসের কৃষি বিভাগের অভিজ্ঞ কর্মকর্তা মোঃ আঃ সামাদ। তিনি আমাদের পাকুন্দিয়া প্রতিদিনের প্রতিনিধি কে জানান,বর্তমানে কোভিড ১৯ মহামারির কারণে দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আর্থিক অবস্থা খুব খারাপ যাচ্ছে। এমতাবস্থায় গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কৃষকদের জন্য এ প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করেছেন।
কৃষকদের মাঠ প্রকল্পের খামার বাস্তবায়নের জন্য উন্নতমানের চাষের কোনো বিকল্প নেই।
বর্তমানে বাংলাদেশে খাদ্যের কোনো ঘাটতি নেই। কিন্তু ডাল,তেল ও মশলা জাতীয় ফসল আমাদের বেশিরভাগ ই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। যার ফলে হাজার হাজার কোটি টাকা তেল ও মশলার জন্য ব্যয় হচ্ছে।
প্রান্তিক কৃষকরা যদি ধান চাষের পাশাপাশি তেল,ডাল ও মশলা জাতীয় ফসল উৎপাদন করে তাহলে পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে দেশের চাহিদা ও মেটানো সম্ভব।
কৃষি কর্মকর্তা আরো জানান,জমিতে ভার্মি কম্পোস্ট /জৈব সারের কোনো বিকল্প নেই।কোনো ফসলি জমি যাতে পতিত না থাকে। বাড়িতে গরুর জৈব সার অযথা ফেলে না দিয়ে একটা নিদিষ্ট জায়গায় গর্ত করে অন্তত ৬ মাস পঁচিয়ে জমিতে প্রয়োগ করবেন।
উক্ত অনুষ্ঠানে মাইজহাটি ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ রমিজ উদ্দিন ভূইয়া ও বিভিন্ন ব্লকের উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা এবং মাইজহাটি গ্রামের ৪০ জন কৃষক/কৃষাণী উপস্থিত ছিলেন।