Pakundia Pratidin
ঢাকারবিবার , ২৯ নভেম্বর ২০২০
  1. আন্তর্জাতিক
  2. ইতিহাস
  3. ইসলাম ও জীবন
  4. কৃতি সন্তান
  5. জাতীয়
  6. জেলার সংবাদ
  7. তাজা খবর
  8. পাকুন্দিয়ার সংবাদ
  9. ফিচার
  10. রাজনীতি
  11. সাহিত্য ও সংস্কৃতি
আজকের সর্বশেষ সবখবর

পাকুন্দিয়ার সিঙ্গুয়া নদীতে রাস্তা বিহীন কালর্ভাট

প্রতিবেদক
Nazmul
নভেম্বর ২৯, ২০২০ ৪:৫৭ অপরাহ্ণ
Link Copied!

আশরাফুল হাসান মোরাদ

পাকুন্দিয়া উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকার বুরুদিয়া ইউনিয়নের বেলদী, সালুয়াদী এবং পাটুয়াভাঙ্গা ইউনিয়নের নয়াপড়া গ্রামের যোগাযোগের জন্য সিঙ্গুয়া নদীর উপর নির্মিত এ কালভার্টের নির্মান কাজ সম্পন্ন হয়েছে প্রায় ৪ বছর হলেও এখনও নির্মান হয়নি কালভার্টের দুপাশের রাস্তা। তাই রাস্তা বিহীন এ কালভার্ট নিস্তব্দ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে সিঙ্গুয়া নদীর উপর।

সিংগুয়া নদীর এ অঞ্চলের দু’পাড়ের নয়াপড়া থেকে বেলদী তথা সালুয়াদীতে সহজ জন চলাচল নিশ্চিত করতে কিশোরগঞ্জ -২ (পাকুন্দিয়া -কটিয়াদী) সাবেক এমপি আলহাজ্ব এডভোকেট সোহরাব উদ্দীন সাহেবের তত্বাবধানে (তথ্যসূত্রে জানা যায়) প্রায় ৫২ লক্ষ টাকা ব্যায়ে কালভার্ট তথা এ মিনি ব্রিজ নির্মান করেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যবসত ব্রিজের কোনো পাশেই বিলবোর্ড বা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের কোনো চিহ্ন/ফলক পাওয়া যায়নি। পাকুন্দিয়া প্রতিদিনের প্রতিনিধি হয়ে সরেজমিনে গিয়ে পাওয়া যায়নি কালভার্টের দু’পাশের কোনো রাস্তা। নদীর মাঝখানে ছোট্ট একটি ব্রিজই লক্ষনীয়।

গত বছরের শেষের দিকে বুরুদিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাজমুল হুদা রুবেল সাহেব রাস্তার (কাবিখা) তথা খাদ্যের বিনিময় কাজের এক কর্মসূচিতে তিনি কিছু মাটি ভরাট করেন, কিন্তু যান চলাচল উপযোগী রাস্তা বা সে চিত্র আদৌ দেখা যায়নি।

বুরুদিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাজমুল হুদা রুবেল সাহেব ‘পাকুন্দিয়া প্রতিদিন’ কে জানান যে তার আওতাধীন যতটুকু ছিল তিনি তা করার সর্বাত্বক প্রচেষ্টা করেছেন এবং এখনো তিনি প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি আশ্বাস দেন যে মাননীয় সংসদ সদস্য কিশোরগঞ্জ- ২ (পাকুন্দিয়া -কটিয়াদি) জনাব নুর মোহাম্মদ সাহেব কে অবগত করে কিছু একটা ব্যবস্থা করবেন, যাতে করে উভয় পাশে রাস্তার দৃশ্যমান চিত্র ফুটে ওঠে।

রাস্তা বিহিন এ ব্রিজ যেন অসহায় এক দূর্ভোগের অশনি সংকেত হয়ে মাঝ নদীতে দাঁড়িয়ে আছে। পাকুন্দিয়ার পাটুয়াভাঙ্গা ও বুরুদিয়ার সাধারণ জনগন সহজেই মসূয়া বাজারের সাথে যোগাযোগ ও ব্যাপকভাবে কৃষি ও শিল্পতে লাভবান হবে যদি এ রাস্তার বাস্তবায়ন হয় সেই সাথে দূর্ভোগ কমবে নদীর পশ্চিম পাড়ের শিক্ষার্থীদের, স্বল্প সময়ে যাতায়াতের সমস্যা দূর হয়ে সস্তি ফিরে আসবে স্থানীয় জনমনে।

জনমানবহীন নিরব নিস্তব্দ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে সিঙ্গুয়া নদীর উপর এ কালভার্ট

রাস্তাহীর এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চায় সেখানকার তূণমৃণমূলের সাধারণ জনতা। তাদের প্রাণের দাবি, যতদ্রুত সম্ভব ব্রিজের দুই পাশে প্রশস্ত রাস্তা বাস্তবায়ন করা হোক।